উজ্জ্বল চোখে তলোয়ারের থেকেও তীক্ষ্ণ ধার। ঠোঁটের হাসিতে যতটা কোমলতা, ততটাই নিষ্ঠুর মনের ছাপ স্পষ্ট। সোনালী ও কালো পোশাকে এমনই মেজাজ পাওয়া গেল সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হীরামাণ্ডি’তে। চেনা ছন্দেই নেটদুনিয়ায় সফর শুরু করতে চলেছেন পরিচালক। শনিবার নেটফ্লিক্সের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে ‘হীরামণ্ডি’র দুটি ছবি ও ভিডিও।
কিছুদিন আগেই বনশালির মুন্সিয়ানার ছোঁয়ায় ‘গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াবাড়ি’ হয়ে উঠেছিলেন আলিয়া ভাট। বক্সঅফিসে সাফল্যও পেয়েছিল সিনেমাটি। এবারে পতিতাপল্লির কাহিনি নিয়ে ওয়েব সিরিজ ‘হীরামাণ্ডি’ তৈরি করছেন পরিচালক। আর তাতে রয়েছেন মনীষা কৈরালা, সোনাক্ষী সিনহা, অদিতি রাও হায়দরি, রিচা চড্ডা, শারমিন সেগাল ও সনজিদা শেখ। বড়পর্দা ও ছোটপর্দার এই ছয় অভিনেত্রীই এবার বনশালির ট্রামকার্ড।
স্বাধীনতার আগে লাহোরের বারবনিতাদের জীবন কেমন ছিল? কারা রানির মতো জীবন অতিবাহিত করতেন? কারাই বাবা প্রতিমুহূর্তে সমাজের চোখে চোখ রেখে নিজের শর্তে চলতেন, সেই কাহিনিই বনশালির এই নতুন সিরিজে দেখা যাবে বলে খবর।
শোনা গিয়েছে, ‘গাঙ্গুবাঈ কাঠিয়াওয়াড়ি’র শুটিংয়ের সেটকেই নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। আর সেখানেই ‘হীরামাণ্ডি’র শুটিং করা হচ্ছে। সিরিজের দু’টি ফার্স্টলুক টিজার প্রকাশ করা হয়েছে। একটি নায়িকারা সোনালি পোশাকে রয়েছেন, আরেকটিতে কালো পোশাকে।
এর আগে ‘হীরামাণ্ডি’ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সঞ্জয় লীলা বনশালি জানিয়েছিলেন, এটি তার ড্রিম প্রজেক্ট। অনেক পরিকল্পনা, প্রস্তুতির পর কাজটি শুরু করছেন। এই সিরিজের মাধ্যমে বারবনিতার জীবনের চালচিত্র সারা বিশ্বের দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে চান তিনি। তাই কোনও খামতি রাখতে চান না। নেটফ্লিক্সে দেখা যাবে ‘হীরামাণ্ডি’। কবে থেকে? তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মুহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী (আলমগীর রানা) । 01819-393591 উপদেষ্টামণ্ডলি : আলহাজ্ব মো. নাছির উদ্দিন চৌধুরী। সম্পাদকীয় কার্যালয়: ৭৩/৯ নূর মুহাম্মদ মার্কেট (৩য় তলা), টেরীবাজার, চট্টগ্রাম। যোগাযোগ: 01813-295129, [email protected], [email protected]
Copyright © 2025 বাণিজ্যিক রাজধানী. All rights reserved.